How can i get money from ProfitClicking
How can i get money from ProfitClicking
You are a failure in online business
Don`t
worry Now JOIN immediately ProfitClicking business. The world real online
invest business ProfitClicking. Every persons can`t failure in Profitclicking.
The business system is 98% solution.
Withdrawal system is 24 hours and dally withdrawal facility. We are only Profitclicking local
Representative
and we also proud of Profitclicking business. So..............here details How can i get money from ProfitClicking
Real solution ProfitClicking business
What real! What real! What real!
You are a failure in online business
Don`t
worry Now JOIN immediately ProfitClicking business. The world real online
invest business ProfitClicking. Every persons can`t failure in Profitclicking.
The business system is 98% solution.
Withdrawal system is 24 hours and dally withdrawal facility. We are only Profitclicking local
Representative
and we also proud of Profitclicking business. So
Profitclicking business reviews
Profitclicking business reviews
ProfitClicking-Legally-Compliant-Patentedsystem-Satisfaction Guaranteed!&-Easy!
Do you want to make money without any work at your home? Then join you Profitclicking business today. Profitclicking Business is the world real online investment income Company. There's no branch office in the world. Contact the business directly with original Company. This Company every day 2% and every month 60% and more income give theirs members. So 99% sure you can do business with this Company. I'm in this business. Now you join Profitclicking business and change won life style. The world real online business profitclicking--Experience the Power of Something GOOD Always Happening to You! COLLECT $10 FROM US AND START CLICKING NOW Paid Daily • Huge Referral Bonuses •Daily Withdrawals. No Recruiting • No Experience • It´s Simple & Fun! Join ProfitClicking and START EARNING TODAY!
You Can Fund Your Account With As Little As $10, And Earn Up To
2% Per Day With No Work, No Sponsoring Requirements, Professional Support Team,
Indefinitely Sustainable, Million Dollar Challenge, We Allow Daily Compounding
To Maximize Your Earnings, Daily Withdrawals, If You Do Sponsor People, You Can
Earn A Great Deal More, We Pay 10% On The First Level And 5% On The Second, In
Terms Of Traffic, Our Website Is Among The Top 500 Worldwide. When You Join
With My Team, We Help Personally In Every Steps Of Your Success.
REASONS TO JOIN US 1. We are compliant! Profit Clicking operates
under US patent no. 6,578,070. 2. Pay-it-forward, earn it back! We give you the
$10 you need to get started. 3. Withdrawals, earnings and payments updated to
your account daily. 4. No sponsoring required. Daily Withdrawals. The easy,
breezy way to make a buck! 5. Sponsor someone? Earn between 5-10% 6. Join with
confidence. Profit Clicking is indefinitely sustainable!
Whey Profitclikcing is not PTC site-2
প্রফিটক্লিকং
কেন পিটিসি সাইট নয়? পৃষ্ঠা-২
প্রতেকটি রিয়েল
বিজনেস প্রতিষ্ঠানের কিছু রিয়েল ডকুমেন্ট, শত, প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক,চেয়ারম্যান,
ম্যানেজমেন্ট টিম, ইত্যাদি থাকে। তেমনি Profitclicking কোম্পানিরও
রিয়েল ডকুমেন্ট, শত, প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, চেয়ারম্যান,
ম্যানেজমেন্ট টিম, আইটি টিম ইত্যাদি সেকশনে বিভিন্ন কমী কাজ করে। তার মানে তারা
এটিতে চকুরী করে। কারণ ভালভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে সুনিদিষ্ঠ সেকশন ওয়ারী
কমী থাকতে হয় যা এই Profitclicking কোম্পানির আছে। আপনি
জানেন কি না ? Profitclicking যখন ২০০৪ সালে প্রথম যাত্র শুরু করে তখন এর নাম ছিল Justbeenpaid (এর
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক Fadrick Man) যা পৃথিবীর সবচেয়ে রিয়েল ও আলোচিত
ইনকাম সাইট। এই Justbeenpaid
রিয়েল থাকার কারণে প্রতিদিন হাজার হাজার নতুন সদস্য এতে জয়েন
করত এবং ব্যবসা করত। ফলে তখন যে সাভারে এই সাইটি তৈরী করেছিল সেটি ছিল অনেক ছোট
ধরণের সাভার। যার ফলে দ্রুত সদস্য সংখ্যা বাড়ার কারণে এটির কাযক্রম খুব ধীর গতি
হয়ে পড়েছিল। ফলে সদস্যদের ইনকাম দিতে, ডলার উত্তোল ইত্যাদি জন্য সময় বেশি লাগতে
শুরু করেছিল। এই সমস্য দুর করণের জন্য Justbeenpaid (বতমানে
Proficlicking) ২০১০
সালে এর সাভার কিছুটা সংশোধন করে। ফলে ২০১১সাল পযন্ত ভাল থাকার পর এর সদস্য
সংখ্যা আর বিপুল পরিমাণে বেড়ে যাওয়ার কারণে আবার একটু ধীর গতি হয়ে পড়তে ছিল। বুঝতেই
পারছেন যে, আপনি যদি প্রতিদিন যে টুকু খাবার খান অন্য একদিন যদি
তার চেয়ে বেশি পরিমান খান তাহলে যেমন আপনার সমস্য সৃষ্টি হবে তমনি ইন্টারনেট
সাভারও। আর তা ছাড়াও চাকুরী মানে অবসর তা সকলে জানে। যার প্রেক্ষিতে Fadrick Man এর
অবসর সময় শেষ হওয়া ও সাভার কে আর ব্যাপক হারে আপডেট করার লক্ষে ২০১২ সালে এই
কোম্পানি তার নামসহ যাতীয় কাযক্রম পরিবতন করে । ফলে
বতমানে এর নাম হল Profitclicking । এই Profitclicking পূবের Jusbeenpaid এর
চেয়ে ব্যপক সাভার যোগ করে এবং ইনকামের সিস্টেম পরিবতনসহ অনেক কিছু পরিবতন করেছে
তার সদস্যদের কথা বিবেচনা করে। তারমানে Justbeenpaid is Now Profitclicking। এই সম্পকেআরো ব্যাপক তথ্য এই সাইটের লিংক গুলো ক্লিক করে জেনে নিন। এই
লেখার মূল বিষয় হল যে, Profitclicking তার সদস্যদের দৈনিক
ইনকাম ছাড়াও অতিরিক্ত ইনকাম এর জন্য অনেক সুবিধার বা নতুন সিস্টেট চালু করেছে। তার
মধ্যে সবচেয়ে বড় সিস্টেম হল Profitclicking সদস্যদের
যদি কোন নিজিস্ব ওয়েব সাইট থাকে তা বিনা মূলে তারা বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুয়োগ দিবে।
তার মানে আপনার যদি একটি ওয়েব সাইট থাকে তাহলে আপনি সেই সাইটি বিনামূলে বিজ্ঞাপন
বা ব্যাকলিং করতে পারবেন। আর আপনার সাইট যাতে সবাই দেখেত পায় সেজন্য Proficlicking তাদের
নিজিস্ব এইটি সিস্টেম হল Vew adds। তার মানে আপনাকে প্রতিদিন ৩টি করে Vew adds দেখতে
হবে। আপনি ইচ্ছ করলে প্রতিদিন না দেখে রিজাভ করে রাখেত পারেন সেখান হতে প্রতিদিন
৩টি করে Vew
adds তারা কেটে নেবে এবং আপনাকে ডেইলি ইনকাম দিবে( তার আগে অবশ্যই
ইনভেস্ট করতে হবে) এই Vew adds
সিস্টেম দেওয়ার করণ হল আপনার সাইট অন্য একজন সদস্য দেখছে আর তাতেও আপনি ইনকাম করতে
পারছেন সে সুয়োগও আপনাকে দিচ্ছে। তারমানে হচ্ছে সম্পণ সিস্টেম টা করা তাদের
সদস্যদের জন্য। আপনি যদি Vew adds না করেন তাহলে তো যে সদস্যরা তদের
সাইট সাবমিট করবে তাদের সাইট আপনি দেখেত পারবেন না। সে জন্য
বাধ্যতা মূলক Vew
adds করতে হবেই। এর ফলে আপনি সেই সাইট টি
ক্লিক করছেন যার কারনেই এর নাম হয়েছে Proficlicking.
তার পরেও কি আপনি
বলবেন যে Profitclicking একটি
পিটিসি সাইট। আপনার এ ধারণা ভুলে যান মনে করুন Profitclicking
কোন পিটিসি সাইট নয়। যদি সঠিক একটি বিজনেস করেত চান তাহলে আজই
জয়েন করুন Profitclicking।
কোন চিন্তা ছাড়াই কোম্পানির নিয়ম অনুযায়ী ইনকাম করতে থাকুন। বিস্তারিত জানতে
সাইটি ভালভাবে ভিজিট করন। ধন্যবাদ।
Support:
Outsourcing Earning Tips TeamWhey Profitclikcing is not PTC site
প্রফিটক্লিকং
কেন পিটিসি সাইট নয়?
পৃথিবীর একটি
বৃহত্তম অনলাইন ইনকাম ইনভেস্ট সাইট Profitclicking নামটি
শুনলে হয়তো আপনার মনে হবে এটি একটি PTC সাইট। আর এ PTC সাইট
এর কথা শুনলেই বতমানে বাংলাদেশের মানুষ ভূয়া মনে করে থাকে। তবে আমিও এটাকে ভূয়া
মনে করি। তবে এটাও আপনাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, শুধু মাত্র
Click থাকলেই
PTC
সাইট হয় না। বাংলাদেশে এমন এক সময় এসেছিল যে সময় মানুষ PTC সাইট
গুলের থেকে বেশি ইনকামের আশায় হাজার হাজার টাকা ইনভেস্ট করে প্রতরণার স্বীকার
হয়েছে। এর কারণ
এই পিটিসি সাইট গুলোর আয় দেয়ের পরিমাণ ছিল বেশি। আপনার কি কখনো
বিশ্বাস হয় যে, প্রতিদিন ১০০ বা ৫০ টি Click করলেই আপনি ১$ বা
১.৫০$ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। Outsourcing জগতে টাকা ইনকাম করা
যায় তবে এত সহজ নয় যে Click করলেই এত বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করেত
পারবেন। বাংলাদেশে এরকম সিসেস্টম এখনও চালু হয় নাই যে আপনার
ইনভেস্টের টাকা দিয়ে কোম্পানি বিজনেস করে এত বেশি পরিমাণ ইনকাম আপনাকে দিবে।
আপনি যদি ইতোপূবে পিটিসি Click এর কাজ করে থাকেন তবে যার কাছ থেকে এই Click সাইটের
কাজ নিয়ে ছিলেন তাকে কি কখনো জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, তাদের মূল ইনকামের সোস কি ?
কোথা হতে এত বেশি পরিমান ইনকাম তারা তাদের সদস্যদের দিয়ে
থাকে ? তারা এর কোন সঠিক উত্তর আপনাকে দিতে পারবে না। আমি নিজেও একটি
PTC সাইটকে
প্রশ্ণ করেছিলাম তারা কোন উত্তর দিতে পারে নাই বরং তারা বলে যে কোম্পানি এভাবে
চলছে আমরাও চালাচ্ছি। আপনিই বলেন এটা কোন সঠিক উত্তর হল, আপনি যে
ব্যবসায় হাজার হাজার টাকা ইনকাম করবেন সে ব্যবসার ইনকামের সোস সম্পকেই যদি নাই
জানেন তবে ব্যবসা করবেন কিভাবে। আর এটি না বুঝে মানুষ PTC সাইট
গুলোতে হাজার হাজার টাকা ইনভেস্ট করে প্রতরণার স্বীকার হচ্ছে। যার ফলে Outsourcing জগতে
যে রিয়েল কিছু আছে তা মোটেও আর কেউ বিশ্বাস করতে চায় না।
একথা গুলো বলার কারণ হল যে, Profitclicking সাইট
মানে পিটিসি সাইট নয়” এটি বোঝার জন্য। আমি যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব তা হল Profitclicking সাইট
মানে পিটিসি সাইট নয়। আপনার হয়তো মনে হতে পারে Profi=লাভ, এবং Click= পিটিস
সাইটের এর মত কাজ করা তার মানে ক্লিক করে লাভ করা
ইত্যাদি। Proficlicking সম্পকে
আপনার এ ধারণা মোটেই সঠিক নয়।
Profitclicking Link

Informaton about Google Adsense
গুগল এডসেন্স বিষয়ে কিছু গরুত্বপূণ তথ্য পৃষ্ঠা-২
কাজেই Google
Adsense থেকে দ্রুত টাকা আয় হবে এমন ধারনা থেকে শতর্ক থাকুন। বরং আপনি যা করতে পারেন
তা হচ্ছে,
এখনই শুরু
করুন। কয়েক মাস কিংবা বছর পর
সাফল্য পেতে শুরু করবেন।
শুরুতে Google Adsense থেকে উপার্জন সামান্য মনে হতেই পারে। কিন্তু ভুল থেকেই শিক্ষা লাভ করতে হয়। প্রতিদিনের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিদিন উন্নতির চেষ্টা করুন। আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটরের সংখ্যা, তাদের ধরণ, উতস, তাদের ব্যবহার করা কি-ওয়ার্ড ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে আপনার সাইটে পরিবর্তন আনুন।
কি পরিমান সময় ব্যয় করা হচ্ছে এবং কি পরিমাণ অর্থ পাওয়া যাচ্ছে এই দুইয়ের হিসেব শুরুতেই মেলাবেন
না। বর্তমানের সমস্ত কাজই
ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ মনে করে কাজ করে গেলে সাফল্য পাওয়া সম্ভব। ভুলে যাবেন না বাস্তবে
অন্যান্য
ব্যবসার
ক্ষেত্রে সবাই লাভের আশা করে শুরু করে, সবাই লাভ করে না।
আপনার সাইটের বিষয় কি এটা গুরুত্বপুর্ন
ভুমিকা রাখে ভিজিটর আসার ক্ষেত্রে। যেমন এই মুহুর্তে আপনি মনে করতে পারেন
অনলাইনে অর্থ উপার্জন,
ইন্টারনেট
থেকে সহজে আয় করার
পদ্ধতি, Google Adsense থেকে আয় করার পদ্ধতি
ইত্যাদি বিষয় নিয়ে লিখলে আপনার সাইটে বেশি ভিজিটর পাওয়া যাবে।
কথাটা কিছুটা ঠিক। এই কি-ওয়ার্ড লিখে
একবার গুগল সার্চ করে দেখুন তো। ফল হিসেবে পাওয়া যাবে বহুকোটি
সাইটের নাম। এদের সকলের সাথে আপনাকে প্রতিদ্বন্দিতা করতে হবে। এদের সবাইকে পেছনে ফেলে
সার্চ রেজাল্টে প্রথম ১০ জনের মধ্যে আসা সত্যিকারের কঠিন কাজ।
এমন বিষয় বেছে নিন যে বিষয়ে আপনি ভাল জানেন, সেইসাথে লক্ষ্য রাখুন
অন্যরা সেই সাইট থেকে উপকৃত হয়।
এই বিষয়ে অন্যান্য সাইটগুলি দেখুন। সেখানে যাকিছু ভাল সেটা
অনুকরণ করুন। সেই বিষয়কে ভালবাসুন।। আপনার সাইটে তার
প্রতিফলন ঘটান। সেই সাথে বক্তব্যকে জোরালো করুন।
মোটকথা, Google
Adsense ব্যবহার করে বেশি পরিমান আয় করতে চাইলে আপনার
ওয়েবসাইটে এমন বিষয় রাখার ব্যবস্থা করুন যে বিষয়গুলি আপনি সবচেয়ে
ভাল জানেন।
ইন্টারনেট থেকে আয় : গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ৩
ফ্রিহোষ্টিং বনাম পেইড
হোষ্টিং
গুগলের বিনামুল্যের ব্লগ ব্যবস্থা ব্লগার (www.blogger.com) ব্যবহার করে নিজস্ব সাইট তৈরী করা খুব সহজ। ব্লগার ব্যবহারের জন্য
আপনাকে বিশেষ কিছু জানা
প্রয়োজন হয় না, সহজেই Google Adsense যোগ করা যায়। অন্যদিকে ওয়েবসাইট তৈরী জন্য
রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস (wordpress) সহ নানাধরনের সফটঅয়্যার। এগুলির সাথে Google Adsense ব্যবহারের জন্য নিজস্ব
ডোমেন রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়, সার্ভার ভাড়া করতে হয়। প্রশ্ন করা স্বাভাবিক
কোনটি পছন্দ করবেন।
নিজস্ব ডোমেন এবং হোষ্টিং এর খরচ যেমন রয়েছে তেমনি
সুবিধে অনেক বেশি। এই সফটঅয়্যারগুলি ব্যবহার করে এমন অনেক কাজ করা
যায় যা ব্লগারে করা যাবে না। যেমন আপনি যদি আপনার সাইটে একটি মেসেজ বোর্ড
যোগ করতে চান, সেটা ব্লগারে করা যাবে না।
তারচেয়েও বড় কথা, ব্লগার বিনামুল্যের। তারা সবসময় আপনাকে সেবা
দিয়েই যাবে এমন কথা নেই। যে কোন সময় আপনার সাইট মুছে দিতে পারে তারা। যেহেতু তাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই সেহেতু
আপনার বলার কিছু নেই।
কাজেই, এডসেন্স ব্যবহার করে (বা অন্য কোনভাবে) ওয়েব
সাইট থেকে আয় করতে চাইলে তাকে ব্যবসা হিসেবে দেখুন এবং নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং
ব্যবহার করুন।
অবশ্যই আপনি ব্লগার দিয়ে শুরু করতে পারেন
অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের জন্য। পরে তাকে অন্য যায়গায় সরাতে পারেন।
হোষ্টিং সার্ভিস পছন্দের
বিষয়টিও ঝুকিপুর্ন মনে হতে পারে। অনেক ছোট হোষ্টিং সার্ভিস নিজেদের ব্যবসা
গুটিয়ে সরে গেছে এমন উদাহরণ রয়েছে। কাজেই প্রতিষ্ঠিত হোষ্টিং সার্ভিস এর জন্য যোগাযোগ করাই ভাল। সার্ভার কোন দেশে সেটা যেহেতু কোন বিষয়
না সেহেতু বিশ্বের
যে কোন
যায়গার সার্ভার ব্যবহার করতে পারেন। বিশ্বের সেরা হোষ্টগুলির তথ্য পেতে পারেন
ইন্টারনেটে সার্চ
করেই।
এবার হয়তো আপনি এডসেন্স থেকে আয়
করার জন্য সুবিধেজনক বিষয় ঠিক করেছেন, ওয়েবসাইট তৈরী করেছেন, ডোমেন রেজিষ্ট্রেশন
করেছেন, তাকে সাভারে আপলোড
করেছেন। এখন আয় করার জন্য আপনাকে Google Adsense রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে।
আগামী (শেষ) পর্বে Google Adsense এর মাধ্যমে কিভাবে
ইনকাম করবেন তা লেখা হবে। ধন্যবাদ।
গুগলের বিনামুল্যের ব্লগ ব্যবস্থা ব্লগার (www.blogger.com) ব্যবহার করে নিজস্ব সাইট তৈরী করা খুব সহজ। ব্লগার ব্যবহারের জন্য
আপনাকে বিশেষ কিছু জানা
প্রয়োজন হয় না, সহজেই Google Adsense যোগ করা যায়। অন্যদিকে ওয়েবসাইট তৈরী জন্য
রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস (wordpress) সহ নানাধরনের সফটঅয়্যার। এগুলির সাথে এডসেন্স
ব্যবহারের জন্য নিজস্ব ডোমেন রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়, সার্ভার ভাড়া করতে হয়। প্রশ্ন করা স্বাভাবিক
কোনটি পছন্দ করবেন।
নিজস্ব ডোমেন এবং হোষ্টিং এর খরচ যেমন রয়েছে তেমনি
সুবিধে অনেক বেশি। এই সফটঅয়্যারগুলি ব্যবহার করে এমন অনেক কাজ করা
যায় যা ব্লগারে করা যাবে না। যেমন আপনি যদি আপনার সাইটে একটি মেসেজ বোর্ড
যোগ করতে চান, সেটা ব্লগারে করা যাবে না।
তারচেয়েও বড় কথা, ব্লগার বিনামুল্যের। তারা সবসময় আপনাকে সেবা
দিয়েই যাবে এমন কথা নেই। যে কোন সময় আপনার সাইট মুছে দিতে পারে তারা। যেহেতু তাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই সেহেতু
আপনার বলার কিছু নেই।
কাজেই, Google
Adsense ব্যবহার করে (বা অন্য কোনভাবে) ওয়েব সাইট থেকে আয় করতে
চাইলে তাকে
ব্যবসা
হিসেবে দেখুন এবং নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং ব্যবহার করুন।
অবশ্যই আপনি ব্লগার দিয়ে শুরু করতে পারেন
অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের জন্য। পরে তাকে অন্য যায়গায় সরাতে পারেন।
হোষ্টিং সার্ভিস পছন্দের
বিষয়টিও ঝুকিপুর্ন মনে হতে পারে। অনেক ছোট হোষ্টিং সার্ভিস নিজেদের ব্যবসা
গুটিয়ে সরে গেছে এমন উদাহরন রয়েছে। কাজেই প্রতিষ্ঠিত হোষ্টিং সার্ভিস এর জন্য যোগাযোগ
করাই ভাল। সার্ভার কোন দেশে সেটা যেহেতু কোন বিষয়
না সেহেতু বিশ্বের
যে কোন
যায়গার সার্ভার ব্যবহার করতে পারেন। বিশ্বের সেরা হোষ্টগুলির তথ্য পেতে পারেন
ইন্টারনেটে সার্চ
করেই।
Information about google adsense
Google Adsense বিষয়ে কিছু গরুত্বপূণ তথ্য
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা যারা Google Adsense নিয়ে কাজ করতে চান Google Adsense থেকে টাকা ইনকাম
করতে চান তাদের জন্য কিছু গরুপূণ টিপস্।
![]() |
Google adsense |
ïay gvÎ Google Adsense e¨envi K‡i Avcwb Lye mn‡RB
B›Uvi‡bU ‡_‡K UvKv BbKvg Ki‡Z cvi‡eb| Z‡e G Rb¨ Avcbv‡K wKQz welq wb‡q fvjfv‡e
Rvb‡Z n‡e| ïay eM/I‡qe mvB‡U Google
Adsense †hvM Ki‡jB UvKv Avm‡e G Rb¨ Avcbv‡K h‡_ó cwikªg
Ki‡Z n‡e|
Google
Adsense ব্যবহার করে বছরে ১ লক্ষ ডলারের বেশি আয় করেছে এমন কথা হয়তো আপনারা শুনেছেন। মাসে ৫ থেকে ১০ হাজার
ডলার আয় করার ব্যক্তির উদাহরণ খুব কম নেই। এই কথাগুলি এমন ধারণা তৈরী করে যা থেকে অনেকেই মনে করেন, একটি ওয়েবসাইট কিংবা
ব্লগ তৈরী করে সেখানে এডসেন্স যোগ করলেই হাজার হাজার ডলার আসতে শুরু করে।
এভাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ আয় করা যায় একথা যেমন ঠিক, তেমনি এখানে কিছু ভূল ব্যাখ্যার সুযোগ রয়েছে
এটাও ঠিক। আপনি যদি সত্যিকার অর্থেই Google Adsense ব্যবহার করে আয় করতে চান তাহলে
আপনার সেগুলি জানা প্রয়োজন।
যদি বলা হয় আপনি দিনে ৫-৬ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে
বসে আর্টিকেল লিখে যাবেন,
মাসের পর
মাস, এমন আর্টিকেল যা মানুষ
আগ্রহ নিয়ে পড়বে,
এজন্য আরো
কয়েক ঘন্টা পড়াশোনা করবেন, আপনার সাইটে শতশত এ ধরণের আর্টিকেল জমা হবে, তারপর সেগুলি পড়ার জন্য হাজার
হাজার মানুষ সেখানে ভীড় জমাবে, তারপর আপনি টাকা পাবেন – তাহলে আপনার সে বিষয়ে খুব আগ্রহ থাকার
কথা না। মানুষ বেশি পরিমাণ অর্থ পেতে চায় কাজ না করে। কাজেই বিষয়টি ঘুরিয়ে
বলা, Google Adsense ব্যবহার করুন, বিনা পরিশ্রমে, বিনা খরচে বহু টাকা
পাবেন।
বিনা খরচে কথাটা কিছুটা ঠিক কারণ বিনামুল্যে সাইট তৈরী
উপকরণ, ওয়েব হোষ্টিং ইত্যাদি
ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। এডসেন্স বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্যও খরচ করতে হয় না। তাদের (গুগল) দেয়া কয়েক লাইন কোড
আপনার ওয়েবসাইটে যোগ করেই যথেষ্ট। আর অর্থ উপার্জনের জন্য আপনাকে
পৃথকভাবে পরিশ্রম করতে হচ্ছে না একথাও ঠিক।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, পরিশ্রম আপনাকে করতে হচ্ছে ওয়েবসাইটে ভিজিটর
আনার জন্য। আপনার সাইটে যদি দিনে কমপক্ষে ১০০ ইউনিক ভিজিটর না আসে
তাহলে উল্লেখযোগ্য
আয় হওয়ার
সম্ভাবনা কম। তারা প্রতি ক্লিকের জন্য ১ সেন্ট বা ১০ ডলার
(কখনো কখনো আরো বেশি) যা-ই
দেয়ার কথা বলুক না কেন। ভিজিটর নেই কথার আরেক অর্থ আপনার কোন আয় নেই।
Google
Adsense কিভাবে কাজ করে জানলে
বিষয়টি পরিস্কার হবে। গুগলের এডওয়ার্ডস নামে একটি প্রকল্প রয়েছে। যারা গুগলের মাধ্যমে
ইন্টারনেটে তাদের ব্যবসার প্রচার করতে চান তারা গুগলের সাথে যোগাযোগ করেন। এটাই এডওয়ার্ডস। গুগল সেই কাজ করে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে লিংক
দেয়ার মাধ্যমে। এটা এডসেন্স। আপনার ওয়েবসাইটে Google Adsense ব্যবহার করলে আপনি বিজ্ঞাপন
পাবেন, সেখানে কেউ ক্লিক করলে
গুগল টাকা পাবে। সেই টাকার কিছু অংশ
আপনাকে দেয়া হবে আপনার সাইট ব্যবহারের কারণে
গুগল
তাদের আয় থেকে কতভাগ দেয় সেটা একমাত্র গুগল নিজে জানে।
কাজেই, যদি Google
Adsense থেকে আয় করতে চান, নিজেকে বলুন, এটা আমার ব্যবসা। ব্যবসার জন্য যতটা
পরিশ্রম করা প্রয়োজন করতে রাজি আছি।
ব্যবসার মত ধৈয্য ধরে এতে
মনোনিবেশ করতে হবে। সুবিধেজনক বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরী করতে হবে, মাসের পর মাস চেষ্টা
করে তাকে উন্নত করতে হবে। সেখানে ভিজিটর আসার ব্যবস্থা করতে হবে। যত বেশি ভিজিটর আয়ের
সম্ভাবনা তত বেশি।
Google
Adsense সম্পর্কে যেভাবে বলা হয়, শুরু করলেই সাথেসাথে টাকা আসতে শুরু করবে, একথা ঠিক না।
কাজগুলি কিভাবে করা যায় সে সম্পর্কে কিছুটা
ধারনা নিন।
. মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন বিষয়
নিয়ে ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরী করুন। গুগল আপনার সাইটের প্রতিটি টাইটেল, প্রতিটি আর্টিকেল
বিশ্লেষণ করে জেনে নেয় সেখানে
কোন ধরনের
ভিজিটর কত
পরিমানে যায়। তা থেকে ঠিক করে সেখানে কোন বিজ্ঞাপন দেয়া হবে। কাজেই সাইটের বিষয়কে
উন্নত করুন। সার্চ তালিকায় আপনার সাইট যত ওপরের দিকে থাকবে আপনার আয়ের
সম্ভাবনা তত বেশি।
.
আপনার বিষয়ের সাথে মিল আছে
এমন সাইট সম্পর্কে জানুন। আপনার সাইটের কি-ওয়ার্ড লিখে সার্চ করে দেখুন
কোন সাইটকে শুরুতে পাওয়া যায়। প্রয়োজনে সেই সাইট সম্পর্কে একটি রিভিউ
লিখতে পারেন, তার একটি লিংক রাখতে
পারেন আপনার সাইটে। ফল হিসেবে তারাও আপনার সাইটে ভিজিটর পাঠানোর ব্যবস্থা করবে।
.
বিভিন্ন
সাইট এবিষয়ে নানারকম পদ্ধতি ব্যবহার করে এবং পরামর্শ দেয়। যেমন http://www.selfpromotion.com/ এধরনের সাইট থেকে
বিষয়গুলি শিখুন।
.
কিছু ওয়েবসাইট আপনার সাইট বা
ব্লকে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে পারে। সেখানে আপনার সাইটের
ঠিকানা এবং পরিচিতি লিখুন। http://www.technorati.com/ , http://www.blogrush.com/ , http://pingomatic.com/ ইত্যাদি এধরনের সাইট। এদের মাধ্যমে প্রচার
বাড়ান।
.
আপনার
সাইটের বিষয় নিয়ে কোন ফোরাম আছে –কি-না সার্চ করে দেখুন। সেখানে নিজের লিংকসহ
মন্তব্য লিখুন।
.
বিভিন্ন
সামাজিক ওয়েবসাইট (ফেসবুক-টুইটার) এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটের প্রচার বাড়ান।
মোটকথা, আপনি Google
Adsense থেকে যথেস্ট পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেণ যদি একে ব্যবসা হিসেবে দেখেন এবং
সেভাবে কাজ করেন। একটি সার্চ ইঞ্জিনে আপনার দেয়া তথ্য ব্যবহার হতে কয়েক মাস
পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। কাজেই সাথে সাথে ফল পাবেন এটাও ধরে নেবেন না।
আপনি আয় করতে চান গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে, আপনার কিছু সত্য জানা
প্রয়োজন। একেবারে প্রথম কথা, একে অর্থ উপার্জনের সহজ পদ্ধতি ভাববেন না। অনেকে প্রচারনা থেকে ধরে নেন
ব্লগারে একটা একাউন্ট খুললেই টাকা আসতে শুরু করবে। এটা ভুল ধারনা।
অন্যারা এই পথে কত আয় করেছে সে উদাহরণ দেখাবেন না। তারা আয় করেছে এটা হয়ত
দেখেছেন, এর পেছনের শ্রম দেখেননি।
কেউ হয়তো
এত বেশি পরিমাণ টাকা আয় করেছে এই তথ্য
দেখে সহজেই মানুষ বিভ্রান্ত হয়। কেউ মানে ৫ হাজার ডলার আয় করছে, বিষয়টি এভাবে দেখুন, সেই ব্যক্তি এমন বিষয়
নিয়ে ওয়েব সাইট তৈরী করেছে যে বিষয়ে
সে প্রচুর জানে। সেই বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য সেখানে রয়েছে যা অন্যদের
প্রয়োজন। সরাসরি ভিজিটর সেখানে যাচ্ছে, অন্যান্য সাইটগুলি ভালমানের
সাইটের কারনে সেখানে লিংক তৈরী করছে ফলে ভিজিটর আরো বাড়ছে, সেকারণে Google
Adsense থেকে আয় ক্রমাগত বাড়ছে।
আপনার আয় নির্ভর করবে কয়েকটি বিষয়ের ওপর।
. ০১.
আপনি ইন্টারনেট
মার্কেটিং বিষয়টি কতটা ভাল বোঝেন।
.
০২. আপনার সাইটে কি পরিমান ভিজিটর আসে।
.
০৩. প্রতি ক্লিকে আপনি কত করে পান।
.
০৪. দিনে কত ঘন্টা সময় ব্যয় করছেন। আপনি বছরে লক্ষ ডলার আয়
করবেন আর এজন্য দিনে একঘন্টা বরাদ্দ রাখবেন এটা বাস্তব সম্মত না।
পরবতী পৃষ্ঠা...............
পরবতী পৃষ্ঠা...............
Subscribe to:
Posts (Atom)